Description
আল্লাহর পথে ডাকতে গেলে বা সৎকার্যে আদেশ ও অসৎকার্যে নিষেধ করতে গেলে মানুষের বিরোধিতা, শত্রুতা ও নিন্দার কারণে কখনো ক্রোধে কখনো বেদনায় অন্তর সঙ্কীর্ণ হয়ে যায়। এ মনোকষ্ট দূর করার ও প্রকৃত ধৈর্য ও মানসিক স্থিতি অর্জন করার উপায় হলো বেশি বেশি আল্লাহর যিকর, তাসবীহ, তাহমীদ ও সালাত আদায় করা। সাজদায় যেয়ে আল্লাহর দরবারে ক্রন্দন ও প্রার্থনা করা। এভাবেই আমরা ‘মন্দকে উৎকৃষ্ট দিয়ে প্রতিহত’ করার প্রকৃত গুণ অর্জন করতে পারব। আমরা (Re-active) না হয়ে (Pro-active) হতে পারব। কারো আচরণের প্রতিক্রিয়া আমাদের আচরণকে প্রভাবিত করবে না। আল্লাহর রেযামন্দীর দিকে লক্ষ্য রেখে আমরা আচরণ করতে পারব। আমরা সত্যিকার অর্থে মহা-সৌভাগ্যবানদের অন্তর্ভুক্ত হতে পারব। আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন। -[ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ]
সবাই মনে করে, মুসলমানেরা বর্বর, আমাদের ব্রেণ উর্বর। ওরা আমাদের ব্রেণে অনেক কিছু দিতে আসে, অসাম্প্রদায়িকতা, উদারতা শেখাতে আসে। কারা ? যারা অন্য ধর্মের ধর্মগ্রন্থে প্রসাব করে, যারা অন্য ধর্মের পয়গম্বরকে অবমাননা করাকে ক্রেডিট মনে করে। তারা আমাদেরকে উদারতা শেখাতে আসে অথচ মুসলমানদের মানসিকতাই এমন জীবনে কোন জায়গায় কোন কাঠমোল্লা, ধর্মান্ধ, সাম্প্রদায়িক, মৌলবাদী,জঙ্গি, তালেবান – কখনো শুনবেন না কোন বিধর্মীকে ধর্মের জন্য মেরেছে অথবা কোন বিধর্মীর ধর্মগ্রন্থে পেসাব করেছে, এমন পেয়েছেন নাকি ? মুসলমান খেপলে আমেরিকার ফ্লাগ পোড়ায় কিন্তু বাইবেল ছিঁড়ে পোড়াইছে ? এমন কথা আছে নাকি ? কারণ মুসলমান বিশ্বাস করে, বাইবেল হোক রামায়ণ হোক যে কোন ধর্মের ধর্মগ্রন্থ অবমাননা করা, এটা কোন ভালো কাজ না, এটা খারাপ কাজ। একারণে মুসলমান কোন ধর্মের কোন দেবতাকে নিয়ে, ভক্তি যাদেরকে করা হয় কার্টুন বানায় না, ব্যঙ্গ করে না, অবমাননা করে না। একজন মুসলমান ধর্ম পালন করে না তারপরেও তার মনে কখনোই জাগে না, অন্য ধর্মের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করতে হবে। বিশেষ করে ইউরোপ, আমেরিকার ধর্মগুরুরা ইন্টেনশনালি রাস্তায় রাস্তায় কোরআন পোড়ান, কোরআনে পেসাব করেন, করান। মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়াটাকে তারা ধর্মীয়ভাবে খুব গৌরবের কাজ মনে করে! -[ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ এর বয়ান থেকে]
ড_খোন্দকার_আব্দুল্লাহ_জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ) এর ১৬টি বিশেষ বই !!!
বইগুলোর নাম হচ্ছে-
১. সালাত,দুআ ও যিকর – ২২৪ পৃষ্ঠা:
২. সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান – পৃষ্ঠা: ১২৮
৩. সালাতুল ঈদের অতিরিক্ত তাকবীর – পৃষ্ঠা: ১১২
৪. যুগের মহান দাঈ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ) – আব্দুর রহিম – পৃষ্ঠা: ১১২
৫. তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা – পৃষ্ঠা: ৯৬
৬. কিতাবুল মোকাদ্দস, ইঞ্জিল শরীফ ও ঈসায়ী ধর্ম – পৃষ্ঠা: ৮০
৭. সহীহ মাসনূন ওযীফা – পৃষ্ঠা: ৯৬
৮. শবে বরাত ফযীলত ও আমল – পৃষ্ঠা: ৬৪
৯. রামাদানের সাওগাত – পৃষ্ঠা: ৬৪
১০. মুনাজাত ও নামায – পৃষ্ঠা: ৬৪
১১. আল্লাহর পথে দাওয়াত – পৃষ্ঠা: ৬৪
১২. কুরবানী ও জাবীহুল্লাহ – পৃষ্ঠা: ৫৬
১৩. হজ্জ্বের আধ্যাত্মিক শিক্ষা – পৃষ্ঠা: ৪৮
১৪. ঈদে মিলাদুন্নবী – পৃষ্ঠা: ৪৮
১৫. দৈনন্দিন মাসনূন দুআ ও যিকর – পৃষ্ঠা: ৩২
১৬. জামায়াত ও ঐক্য – পৃষ্ঠা: ১৬
Reviews
There are no reviews yet.